ট্রেনিং এ বাজি ঘোরার সময় সাধারনত শরীষা দানা খাওয়ালে বাজির খাওয়ার প্রবনতা বৃদ্ধি পায় ফলে বাজি তাতাড়ি থায়, এছাড়াও অনেক সময় বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় যাতে সহজে বাজি দেওয়া শিখতে পারে। তার মধ্যে একটি অন্যতম পদ্ধতি হলো, কবুতরের লেজের মাঝখান খেকে কিছু লেজ উপড়ে ফেলে দিয়ে ফাঁকা করে দেওয়া, যেমন, লেজের দুই পাশ্বে চারটা চারটা লেজ রেখে মাঝখান থেকে চারটা লেজ তুলে দিলে অনেক সময় বাজি তাড়াতাড়ি ঘুরতে ;দেখা গেছে। তাছাড়াতো আছেই ট্রেনিং এর সময় একটি বয়স্ক কবুতর সাথে দিয়ে উড়ানো, যেটা সুন্দর বাজি খায় এবং ওটার দেখাদেখি অনেক সময় নতুন বাচ্চা কবুতরগুলিও অনুকরন করার চেষ্টা করবে।
অবশ্য এখানে যা কিছু বলা হচ্ছে, কবুতরের জাতের মধ্যে অবশ্যই ভাল মানের বাজি থাকতে হবে, নতুবা কিছুই হবে না।
---------- চলবে।
ধর্য্য ধরে সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
**** এখন মাঝে মাঝে বলা নেই কওয়া নেই বৃষ্টি হচ্ছে, তাই আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, ছাদে বা উঠানে, যেন, এমন কোনো অপ্রয়োজনীয় পাত্র না থাকে, যাতে বৃষ্টির পানিতে ভরে থাকবে এবং কবুতর যখন তখন এই সব অপরিচ্ছন্ন পানি পান করে অসুস্থ হয়ে যেন না পড়ে। তাছাড়া আমরা অনেকেই অনেক সময় কবুতরের নামা পর্যন্ত ছাদে থাকা সম্ভব হয়ে উঠে না, তাই দেখা গেলে কবুতর দীর্ঘ সময় উড়ে এসে নেমে তাৎক্ষনিক এইসব পানি পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
ছবি ও ভিডিও
লিখেছেন -
No comments:
Post a Comment