যা হোক, আমি আজ যে বিষয়টির উপর আমার ছোটখাটো অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো, সেটা হয়তোবা অনেকের মতের সাথে মিল নাও থাকতে পারে, অথবা আমি হয়তো আমার চিন্তাধারা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারবো না। আমি দেখেছি, যে কবুতর ছোটো বয়সে দ্রুত তৈরী হয়, মানে হটাৎ করে অধিক সময় দম করে, সেই কবুতর দ্রুত তার পারফর্ম নষ্ট করে ফেলে। অনেকেই কবুতরের এই অল্প বয়েসে অধিক উড়াটাকে অনেক বড় মাপের গুন হিসাবে দেখেন ও তারা মনে করেন, মাত্র (১-২) পাকে এই পরিমান উড়েছে, না জানি পুর্নবয়স্ক হলে কতই না উড়বে? বাস্তবিক বেশীরভাগ ক্ষেত্রে তা ঘটে না। আমার ধারনা, আমরা ঐ বাচ্চা কবুতরটিকে প্রায় প্রত্যেকদিন দিন উড়ায়ে নষ্ট করে ফেলি এবং এক সময় এসে দেখা যায় ধীরে ধীরে দম কমে আসে। এব্যাপারে অবশ্য আমার একান্ত নিজের একটি ধারনা কাজ করে, সেটা হলো, অতিরিক্ত উড়ানোর কারনে, বাচ্চা কবুতরের অপরিপক্ক হাড়ের জয়েন্টের যে মর্জ্জা আছে, তা দ্রুত শুকায়ে যায়, ফলে দিন দিন খারাপ হয়ে যায়। তাই আজ আমি অভিজ্ঞদের কাছে সবিনয় জানতে চাইবো, এই অতিরিক্ত উড়া ও হাড় মজ্জার আমার নিজেস্ব ধারনার বিষয়টি সঠিক কিনা?, তাছাড়া এটাও জানার আগ্রহ থাকবে, কি ধরনের খাদ্য খাবার খাওয়ালে এই ধরনের মর্জ্জা সঠিক রাখায় সাহায্য করবে?
আমি ক্ষেত্র বিশেষ এ্যাপেল সিডার ভ্যানিগার পানির সাথে উড়ানি কবুতরকে খাওয়ায়ে দেখেছি, কবুতর অনেক সুস্থ থাকে ও প্রথম দিকে খাওয়ানোর ফলে উড়ানোর সময় অনেক ভাল পারফর্ম করে, কিন্তু পাশ্বাপাশি এটাও দেখেছি, উড়া কবুতর দিন দিন পারফর্ম খারাপ করেছে। তার পরে বিভিন্ন সুত্র থেকে এ্যাপেল সিডার ভ্যানিগার সম্পর্কে যা জেনেছি, তা হলো এ্যাপেল সিডার ভ্যানিগার নাকি হাড় নমনীয় করে এবং মজ্জা শুকায়ে ফেলে?
-------- চলবে ।
ধর্য্য ধরে সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
*** আমার কাছে ট্রেনিং মানে ধীরে ধীরে আমাদের ছোট ছোট ভুলগুলো সুধরে ভাল কিছু করার চেষ্টা।
ছবি ও ভিডিও
লিখেছেন -
No comments:
Post a Comment