পাখিকুলের ডিম পাড়ার প্রথম শর্ত “বিশ্বাস” ও “ভরসা”। হা, যখন একটি মায়া
কবুতর ডিম পাড়ার জন্য বিশ্বাস ও ভরসা পায় যে, সে ডিম পাড়লে তার সংগী
হিসাবে আর একটি কবুতর ডিম তা দেওয়ার থেকে আরম্ভ করে বাচ্চা লালন-পালন করতে
সহযোগীতা করবে। তখন তার সংগী মেয়ে হোক পুরুষ হোক বা অন্য জাতের কবুতর হোক
এটা কোনো ব্যাপার না। এখনো পর্যন্ত আমি দেখি নাই যে একটি মায়া কবুতরকে, সে
একা একা থাকাকালীন সময়ে ডিম পেড়েছে। একটু চিন্তা করলেই আমরা বুঝতে পারবো,
মায়া কবুতর মায়া কবুতর এক সাথে থেকেও ডিম পাড়ছে, কিন্তু সেই ডিমে কোনো
বাচ্চা হবে না এবং এর থেকে এটা প্রমানীত যে, কবুতরের ডিম পেটে আসার জন্য বা
পেটে ডিম তৈরী হওয়ার জন্য নর মায়ার যে ম্যাটিং এর বিষয়টি জড়িত তা না হলেও
চলে। এছাড়া এমনও দেখা গেছে কবুতর আকৃতির পুতৃল অথবা লফ্টে আয়না থাকলেও অনেক
সময় ডিম পেড়ে দিয়েছে। আয়নায় নিজের চেহারা দেখেও অনেক সময় সংগী ভেবে ডিম
পাড়তে দেখা যায়। ঐ যে প্রথমে বলে এসেছি বিশ্বাস ও ভরসা।
বয়স ও
শারীরীক অযোগ্যতা জনিত কারনে সাধারনত ডিম না পাড়ার প্রধান কারন হিসাবে আমরা
সাধারনত চিহ্নিত করি, কিন্তু আমি মনে করি এর পরের বিষয় হচ্ছে “বিশ্বাস” ও
“ভরসা”, যেখানে মায়া কবুতরটি যদি কোনো কারনে বিশ্বাস হারায়, তখন অনেক সময়
ডিম পাড়া বন্ধ করে দেয়। এই কারনে দেখেছি সুস্থ সবল কবুতরও অনেক সময় ডিম
পাড়া বন্ধ করে দিতে। অনেক সময় দেখা গেছে ঘন ঘন জোড় ভাংগা ও লফ্ট পরিবর্তনের
কারনেও বাসার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস হারায়ে ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়েছে।
এছাড়া আমি আরো একটি বিষয় লক্ষ্য করেছি, সেটা হলো যে সকল জাতের কবুতর অনেক
বেশী সময় আকাশে উড়ে, সেই সব জাতের কবুতরও বছরে আর দশটা জাতের কবুতর থেকে
কম ডিম পাড়ে। আমার কাছে মনে হয়, একটি কবুতর যদি ৭/৮ ঘন্টা উড়ে তবে তার ডিম
কে তা দেবে ও বাচ্চাদের কে মানুষ করবে? এর থেকে প্রকৃতিই বোধ হয় ভাল
কবুতরের বছরে ডিম পাড়ার পরিমান কম দিয়ে দিয়েছে।
আজ আমি নতুনদের সাথে
একটি ছোট্ট বিষয় শেয়ার করবো, সেটা হলো আপনারা যদি কখনও প্রয়োজন বোধ করেন
যে, মায়া কবুতরটির জোড় পরিবর্তন করে নতুন নতুন জোড়া দেওয়ার দরকার, তাহলে
উচিৎ হবে, মায়া কবুতরটিকে তার পুরাতন খোপে সব সময় রেখে নতুন নতুন নরে
পরিবর্তন করা, তাতে মায়া কবুতরটি পুরাতন খোপের বা খাঁচার প্রতি বিশ্বাস ও
আস্থা হারাবে না এবং সহজে ডিম পাড়া বন্ধ করবে না, না হলে অনেক সময় দেখা যায়
অনেক অল্প বয়সে মায়া কবুতর ডিম পাড়া বন্ধ করে দিয়ে রিজেক্ট হয়ে গিয়েছে।
তাছাড়া আমাদের সব সময় লক্ষ্য রাখার দরকার, যেন লফ্টের আশেপাশে এমন কিছু না
থাকে যাতে করে কবুতর ভয় পেয়ে ডিম পাড়ার থেকে বিরত থাকে, যেমন, কুকুর বিড়াল
ইদুর কাক ইত্যাদির আনাগোনা। এছাড়াতো আমার চিন্তায় আছে আরো সুক্ষ সুক্ষ
ব্যাপার যেগুলো একটি মায়া কবুতরকে ডিম পাড়ার বিশ্বাস হারাতে পারে, এগুলো আর
এখানে উল্লেখ করলাম না, কেননা, হয়তোবা অনেকের কাছে হাস্যকর মনে হবে😆😆। আমি এও জানি কবুতরের বিশ্বাস আর ভরসার কথা শুনে অনেকেই মিট মিট করে হাসছেন😆😆
ধন্যবাদ।
লিখেছেন-সাবিবুর রহমান জিয়া।Khulna Highflyer
Saturday, 29 June 2019
Sunday, 23 June 2019
ব্রিড বিষয়ে আলোচনা।
আজকাল এক জাতের কবুতরের সাথে আরেক জাত ক্রস করান অনেকেই।
কাকের ঠ্যাং-বগের ঠ্যাং ক্রস করান কি বুঝে আপনারা অনুগ্রহ করে যদি বলতেন, উপকৃত হতাম।
.
আমি নেট ঘেটে দেশ বিদেশের এত্তো গুলো আর্টিকেল পড়লাম, বড় বড় কবুতর পালকদেরও এ বিষয়টি বুঝতে খবর হয়ে যায়। অনেকেই এ কাজে থেকে বিরত থাকতেও বলেন। অনেকে আবার এর জন্য সাধনা করে, গবেষণা করে ইত্যাদি, তাও এ নিয়ে কিছু করেন না সহজে। আর আমাদের দেশে অনেকেই এ কাজটি করছেন কোনো আইডিয়া না রেখেই।
কেনো ভাই?
একটি জাতের সাথে আরেকটি জাত ক্রস করে কাক-বক মিলে আপনি চিল বা বাজ পাবেন না এতো সহজে, আপনি যা পাবেন তা হচ্ছে কোয়েল পাখি 🙄।
।
ভাই অনুগ্রহ করে না বুঝে এমনটা করবেন না, এতে জাত নষ্ট হয় এবং এর মাধ্যমে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতি হতে পারে আমাদের অগোচরেই।
।
বরং একটি জাতের কবুতরকে ট্রেইনড করে তার জাতটা উন্নত করার চেষ্টা করুন আশা করা যায় ভালো ফল আসবে।
আর কেউ যদি ক্রসিং নিয়ে গবেষণা করে থাকে তাহলে আলাদা বিষয়, তিনি নিশ্চয়ই সেই কবুতর বিক্রি করবেন না, আর টেষ্ট সাবজেক্ট কবুতর তো করবেনই না।
তাই অনুরোধ এমনটা করে অতি আবেগী বুদ্ধির প্ররোচনায় কবুতর জাতের ক্ষতি করবেন না।
লিখেছেন-
কাকের ঠ্যাং-বগের ঠ্যাং ক্রস করান কি বুঝে আপনারা অনুগ্রহ করে যদি বলতেন, উপকৃত হতাম।
.
আমি নেট ঘেটে দেশ বিদেশের এত্তো গুলো আর্টিকেল পড়লাম, বড় বড় কবুতর পালকদেরও এ বিষয়টি বুঝতে খবর হয়ে যায়। অনেকেই এ কাজে থেকে বিরত থাকতেও বলেন। অনেকে আবার এর জন্য সাধনা করে, গবেষণা করে ইত্যাদি, তাও এ নিয়ে কিছু করেন না সহজে। আর আমাদের দেশে অনেকেই এ কাজটি করছেন কোনো আইডিয়া না রেখেই।
কেনো ভাই?
একটি জাতের সাথে আরেকটি জাত ক্রস করে কাক-বক মিলে আপনি চিল বা বাজ পাবেন না এতো সহজে, আপনি যা পাবেন তা হচ্ছে কোয়েল পাখি 🙄।
।
ভাই অনুগ্রহ করে না বুঝে এমনটা করবেন না, এতে জাত নষ্ট হয় এবং এর মাধ্যমে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতি হতে পারে আমাদের অগোচরেই।
।
বরং একটি জাতের কবুতরকে ট্রেইনড করে তার জাতটা উন্নত করার চেষ্টা করুন আশা করা যায় ভালো ফল আসবে।
আর কেউ যদি ক্রসিং নিয়ে গবেষণা করে থাকে তাহলে আলাদা বিষয়, তিনি নিশ্চয়ই সেই কবুতর বিক্রি করবেন না, আর টেষ্ট সাবজেক্ট কবুতর তো করবেনই না।
তাই অনুরোধ এমনটা করে অতি আবেগী বুদ্ধির প্ররোচনায় কবুতর জাতের ক্ষতি করবেন না।
লিখেছেন-
Noor Syeed
Thursday, 20 June 2019
কবুতর এর গল্প ১
আসসালামু আলাইকুম সকল কবুতর প্রেমি ভাই ও বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই,
আজ কিছু কথা বলবো কবুতর নিয়ে,
কবুতরের জাত দেখে কবুতর কিনুন,
কবুতরের কিলু দেখে নয়,
আমাদের কদমরসুল বন্দর নারায়ণগঞ্জ পিজন ক্লাবের সভাপতি ঃ আউয়াল খন্দকার কাকা আমাকে ঈদের গিফট শরুপ ছবিতে দেওয়া বাচ্চা ২ টা দেন, নিল পরের চি চি বাচ্চা কোন রকম নিজে আদার খায়,
আমি একদিন বাচ্চা ২ টাকে খাচায় ভরে একদিন ২ ঘ্নটা রোদে দেই ধাপ্রির উপরে,
পরের দিন একটা বাচ্চা হাত ফস্কে ছুটে যায় ভালো করে উরাল ও দিতে পারে না,
ছাদ থেকে পরে যায় নিচে পাসের বাসার টিনের চালে,
এক ওরাল দুই ওরাল দিয়ে বাচ্চাটা চালু হয়ে যায়,
ওই দিন সকাল থেকে বাচ্চাটা মিসিং, কিন্তু সারা দিন ই দৌরাদুুরি করতে দেখি,
সন্ধ্যা হয়ে গেল বাচ্চা বাসায় আস্লো না ,
রাতে কাকার সাথে বললাম কাকা বাচ্চাটা মিসিং,
আমাকে জিজ্ঞেস করলো বাসায় নিয়া কি বাইরে দিছো?
আমি বল্লাম হে দিছি একদিন খাচায় করে,
হেসে বল্লো বাসায় এসে পরবে, ও যে পর্যন্ত নিজের বাড়ি না চিনবে কারো বাসায় কোন কবুতরের সাথে বসবে ও না কেউ দরতে ও পারবেনা,
কাল ঠিকি বাড়ি চিনে ফিরে আসবে,
এমন করে পরের দিন ও বাচ্চাটাকে দৌরাতে দেখি কিনতু বাসায় বসলোনা,
সন্ধা হয়ে গেল, কাকা জিজ্ঞেস করলো বচ্চাটা কি আসছে ,
আমি মন খারাপ করে বললাম না,
কাকা বল্লো এসে পরবে,
আমি বললাম এতো ছোটা বাচ্চা এতো রোধ নাই খাবার, নাই পানি বাচবে কি করে,
কাকা বল্লো এই গুলু বাড়ি মিসিং হয়ে গেলে ৫,৭ দিন বাইরে থাকতে পারে,
না হয় কোন জায়গায় বসে মরে থাকবে কিন্তু কেউ দরতে পারবেনা,
পরের দিন বাচ্চাটা কে এক বার ও দেখলাম না,
পরের দিন ও সকাল, দুপুর বিকেলে ও আর চোখে পরলো না,
কিন্তু আমাকে কয়েক এলাকার অনেকে ই বলেছে বাচ্চা তারা দেখে দৌরাতে কারো বাসায় বসেনা বলে,
৫ম দিনের বিকালে কাকায় অামাকে ফোন দিলো বিকেল ৪, ৫০ এ, আমাকে বল্লো বাচ্চাটা কি তোমার বাসায় এসে বসছে আমি বললাম না কাকা,
কাকায় বল্লো বাচ্চাটা হাজিগজ্ঞ এর দিক থেকে তোমার বাড়ির দিকে গিয়ে বস্লো,
আমি চারপাশে খুজে দেখি নাই কোথাও,
ঠিক সন্ধার আগে দেখে পাশের বিল্ডিং এর পানির টাংকির উপরে বসা বাচ্চাটা,
সন্ধ্যা হয়ে গেল, আবার কোথা ও চলে গেল,
পরের ৬ দিনের মাথায় বাচ্চাটা সকালে বাসায় এসে বসে চলে গেল,
সারা দিনে আর দেখা নাই এমন ওরাল দেয় যে এক পলকে কয়েক কিলু দুরে চলে যায়,
রাতে কাকাকে বললাম কাকা বাচ্চাটা বাসায় আস্লো এতোদিন পরে কিন্তু খাবার, পানি দিলাম নাম্লো না,
কাকা বল্লো চমক পাইছে ও বাড়ি সিউওর করতে পারে নাই তাই চলে গেছে,
আমি বললাম কি করবো কাকা বল্লো বাচ্চাটাকে প্রথম যেই দিন যে কয়টা কবুতরের সাথে যে ভাবে রাখছিলা কাল সকালে সেই ভাবে ই কবুতর ছারবা,
আজ কিছু কথা বলবো কবুতর নিয়ে,
কবুতরের জাত দেখে কবুতর কিনুন,
কবুতরের কিলু দেখে নয়,
আমাদের কদমরসুল বন্দর নারায়ণগঞ্জ পিজন ক্লাবের সভাপতি ঃ আউয়াল খন্দকার কাকা আমাকে ঈদের গিফট শরুপ ছবিতে দেওয়া বাচ্চা ২ টা দেন, নিল পরের চি চি বাচ্চা কোন রকম নিজে আদার খায়,
আমি একদিন বাচ্চা ২ টাকে খাচায় ভরে একদিন ২ ঘ্নটা রোদে দেই ধাপ্রির উপরে,
পরের দিন একটা বাচ্চা হাত ফস্কে ছুটে যায় ভালো করে উরাল ও দিতে পারে না,
ছাদ থেকে পরে যায় নিচে পাসের বাসার টিনের চালে,
এক ওরাল দুই ওরাল দিয়ে বাচ্চাটা চালু হয়ে যায়,
ওই দিন সকাল থেকে বাচ্চাটা মিসিং, কিন্তু সারা দিন ই দৌরাদুুরি করতে দেখি,
সন্ধ্যা হয়ে গেল বাচ্চা বাসায় আস্লো না ,
রাতে কাকার সাথে বললাম কাকা বাচ্চাটা মিসিং,
আমাকে জিজ্ঞেস করলো বাসায় নিয়া কি বাইরে দিছো?
আমি বল্লাম হে দিছি একদিন খাচায় করে,
হেসে বল্লো বাসায় এসে পরবে, ও যে পর্যন্ত নিজের বাড়ি না চিনবে কারো বাসায় কোন কবুতরের সাথে বসবে ও না কেউ দরতে ও পারবেনা,
কাল ঠিকি বাড়ি চিনে ফিরে আসবে,
এমন করে পরের দিন ও বাচ্চাটাকে দৌরাতে দেখি কিনতু বাসায় বসলোনা,
সন্ধা হয়ে গেল, কাকা জিজ্ঞেস করলো বচ্চাটা কি আসছে ,
আমি মন খারাপ করে বললাম না,
কাকা বল্লো এসে পরবে,
আমি বললাম এতো ছোটা বাচ্চা এতো রোধ নাই খাবার, নাই পানি বাচবে কি করে,
কাকা বল্লো এই গুলু বাড়ি মিসিং হয়ে গেলে ৫,৭ দিন বাইরে থাকতে পারে,
না হয় কোন জায়গায় বসে মরে থাকবে কিন্তু কেউ দরতে পারবেনা,
পরের দিন বাচ্চাটা কে এক বার ও দেখলাম না,
পরের দিন ও সকাল, দুপুর বিকেলে ও আর চোখে পরলো না,
কিন্তু আমাকে কয়েক এলাকার অনেকে ই বলেছে বাচ্চা তারা দেখে দৌরাতে কারো বাসায় বসেনা বলে,
৫ম দিনের বিকালে কাকায় অামাকে ফোন দিলো বিকেল ৪, ৫০ এ, আমাকে বল্লো বাচ্চাটা কি তোমার বাসায় এসে বসছে আমি বললাম না কাকা,
কাকায় বল্লো বাচ্চাটা হাজিগজ্ঞ এর দিক থেকে তোমার বাড়ির দিকে গিয়ে বস্লো,
আমি চারপাশে খুজে দেখি নাই কোথাও,
ঠিক সন্ধার আগে দেখে পাশের বিল্ডিং এর পানির টাংকির উপরে বসা বাচ্চাটা,
সন্ধ্যা হয়ে গেল, আবার কোথা ও চলে গেল,
পরের ৬ দিনের মাথায় বাচ্চাটা সকালে বাসায় এসে বসে চলে গেল,
সারা দিনে আর দেখা নাই এমন ওরাল দেয় যে এক পলকে কয়েক কিলু দুরে চলে যায়,
রাতে কাকাকে বললাম কাকা বাচ্চাটা বাসায় আস্লো এতোদিন পরে কিন্তু খাবার, পানি দিলাম নাম্লো না,
কাকা বল্লো চমক পাইছে ও বাড়ি সিউওর করতে পারে নাই তাই চলে গেছে,
আমি বললাম কি করবো কাকা বল্লো বাচ্চাটাকে প্রথম যেই দিন যে কয়টা কবুতরের সাথে যে ভাবে রাখছিলা কাল সকালে সেই ভাবে ই কবুতর ছারবা,
পরের দিন ভোরে ৭ ম দিন আল্লাহর নাম নিয়া ওর সাথের জোরা বাচ্চাটা ও সাথে আরো ৬ পিছ বাচ্চা খাচায় করে ধাপ্রির উপরে রেখে দিলাম ,
বাচ্চাটা বারির ঊপর দিয়া কয়েক বার চলে গেল বসেনা,
দুপুর ১ঃ৫০ মিনিটে বাসায় আস্লো আল্লাহর রহমতে সুন্দর ভাবে ওর খাচায় গেল,
আমি শিখেছি জাতের চর্চা করা কিলুুর না,
আওয়াল কাকার এই জাতের বয়স হবে ৬০ থেকে ৭০ বছরের পুরানো জাত,
ওনি নিজে পালতাছেন ৪০ এর বেশি সময় দরে,
আমার মুরুব্বি ও গুরুজনের জন্য সকলে দোয়া করবেন,
লিখেছেন -
বাচ্চাটা বারির ঊপর দিয়া কয়েক বার চলে গেল বসেনা,
দুপুর ১ঃ৫০ মিনিটে বাসায় আস্লো আল্লাহর রহমতে সুন্দর ভাবে ওর খাচায় গেল,
আমি শিখেছি জাতের চর্চা করা কিলুুর না,
আওয়াল কাকার এই জাতের বয়স হবে ৬০ থেকে ৭০ বছরের পুরানো জাত,
ওনি নিজে পালতাছেন ৪০ এর বেশি সময় দরে,
আমার মুরুব্বি ও গুরুজনের জন্য সকলে দোয়া করবেন,
লিখেছেন -
Faysal Ahamed Rocky
Wednesday, 19 June 2019
বাংলাদেশের কবুতর ।
বাংলাদেশে প্রাচীন কাল থেকেই কবুতর পালন হয়ে আসছে, বিভিন্ন সময়ে এই দেশে বিভিন্ন শাসন আমল থাকার কারনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কবুতর এ দেশে এসেছে,তবে বেশির ভাগ কবুতর ই ছিল হাইফ্লায়ার জাতের, পরে ভাল ভাল ব্রিডার গন বিভিন্ন ভাবে জাতের উন্নতি করে টিপলার এবং লো ফ্লায়ার জাত উদ্ভাবন করেছেন, এই জাতের উন্নতির ফলে বাংলাদেশ যেমন পেয়েছে হাইফ্ল্যায়ার তেমনি সৃষ্টি হয়েছে পাল্লা করা গিরিবাজ কবুতর । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিরিবাজ হাইফ্লায়ার হিসেবে পালন করা হলেও বাংলাদেশে এই গিরিবাজ কবুতর দিয়ে টস বা পাল্লার রেয়াজ বিদ্যমান।
হাইফ্লায়ার টিপলার কবুতর এর মধ্যে বাংলাদেশে যে জাত গুলো আছে তার বেশির ভাগ ই ইন্ডিয়ান এবং পাকিস্তানি কবুতরের ব্রিড।উদাহারন হিসেবে ইন্ডিয়ান রাম্পুরি
, দেওবন্দ, সারানপুরি ইত্যাদি। ১৯৭১ সালের মুক্তি যুদ্ধের আগে পাকিস্তানি ব্রিড গুলো সব গুলোই বাংলাদেশে মডিফাই বা জাতের সৃষ্টি হয়েছিল বলে বড় বড় ব্রিডারগন রায় দিয়ে থাকেন,যুদ্ধের পরে ব্রিড গুলো বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যায় পাকিস্তানিরা আর যে ব্রিড গুলো ছিল সেই ব্রিড গুলো থেকে মডিফাই বা উন্নয়ন করে টস টিপলার কবুতর এবং টিপলার কবুতর এর জাত সৃষ্টি করেন বাংলাদেশের ওস্তাদগণ।পাকিস্তানি টিপলার কবুতরের মধ্যে টেডি
, কাসুরি ,কামাগার এই গুলই অন্যতম।বাংলাদেশের নিজস্ব ব্রীড "পাঙখি"
টস কবুতর জাতের মধ্যে সেরা জাত, এদের ট্রেইনিং দিতেও সময় কম লাগে তাছাড়া লাল পাত্তি (যা পাঙখি দিয়েই করা) ,সবুজ গলা, জিরা গলা অন্যতম সেরা টস বা পাল্লার কবুতর জাত বাংলাদেশের।
হাইফ্লায়ার টিপলার কবুতর এর মধ্যে বাংলাদেশে যে জাত গুলো আছে তার বেশির ভাগ ই ইন্ডিয়ান এবং পাকিস্তানি কবুতরের ব্রিড।উদাহারন হিসেবে ইন্ডিয়ান রাম্পুরি
, দেওবন্দ, সারানপুরি ইত্যাদি। ১৯৭১ সালের মুক্তি যুদ্ধের আগে পাকিস্তানি ব্রিড গুলো সব গুলোই বাংলাদেশে মডিফাই বা জাতের সৃষ্টি হয়েছিল বলে বড় বড় ব্রিডারগন রায় দিয়ে থাকেন,যুদ্ধের পরে ব্রিড গুলো বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যায় পাকিস্তানিরা আর যে ব্রিড গুলো ছিল সেই ব্রিড গুলো থেকে মডিফাই বা উন্নয়ন করে টস টিপলার কবুতর এবং টিপলার কবুতর এর জাত সৃষ্টি করেন বাংলাদেশের ওস্তাদগণ।পাকিস্তানি টিপলার কবুতরের মধ্যে টেডি
Subscribe to:
Posts (Atom)
-
ট্রেনিং এ কতগুলি কবুতর এক সঙ্গে উড়ালে ভাল হবে? এটার কোনো ধরা বাধা নিয়ম নেই, যার কবুতর যত বেশী তিনি সেইভাবেই ট্রেনিং দিবেন এটাই স্বাভাবিক। ...
-
বাংলাদেশে প্রাচীন কাল থেকেই কবুতর পালন হয়ে আসছে, বিভিন্ন সময়ে এই দেশে বিভিন্ন শাসন আমল থাকার কারনে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কবুতর এ দেশে এসে...
-
কবুতরের ব্রিড নিয়ে অনেকের ই অনেক ভুল ধারনা আছে বলে আমার মনে হয়েছে যা নতুন কবুতর পালক দের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যায় ।তাই এই ব্লগ টি লেখার কথা...
কবুতরের হোমমেড হ্যান্ডফিডিং ফর্মুলা
বরাবরের মতো এইবারও বাচ্চাগুলাকে ওদের বাবা-মা খাবার খাওয়ায়...কিন্তু তারপরেও, আমি প্রতিদিনই ওদের একবার করে হ্যান্ডফিডিং করাই ওদের সুস্বাস্থ...
